চোখে-মুখে রক্তের কালসিটে দাগ,রাস্তার ধারে রক্তাক্ত অবস্থায় মিমি! হটাৎ কী হল অভিনেত্রীর?

কি কান্ড!! পরনে মেরুণ রঙের কুর্তা আর ডেনিম জিন্স। রাস্তার ধারে রক্তাক্ত অবস্থায় পরে রয়েছেন কে যেন । এত টলি অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। চোখ মুখে রক্তের কালসিটে দাগ আর তার পাশে পরে রয়েছে একটি দা। এ কী হাল মিমির! কিন্তু কী হয়েছে অভিনেত্রীর? সদ্য পরিবার বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে জন্মদিন সেলিব্রেট করলেন মিমি। ১৪ ফেব্রুয়া

রি মুক্তি পেল মিমির নতুন গানের অ্যালবাম পড়লে মনে যেই। তারপরই…!! কী ভাবছেন বড় কোনও দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন মিমি? আপনাদের ভাবনাটা খুব একটা ভুল নয়। তবে বাস্তবে নয়, চরিত্রের প্রয়োজনে। ১৪ মার্চ আসছে মিমি চক্রবর্তীর আপকামিং সিরিজ ডাইনি। তারই জন্য প্রথম ঝলক প্রকাশ্যে।

এমন লুকে আগে কখনও দর্শক মিমিকে দেখেনি। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে থেকেও যেন দুচোখে যেন জ্বলছে প্রতিশোধের আগুন। একটা প্রত্যন্ত গ্রামের গল্প ডাইনি। এবং এক ভয়ানক কুপ্রথা ও তাতে জড়িয়ে পড়া অনেকগুলো জীবনের নেপথ্য কাহিনি নিয়ে গল্প বুনেছেন পরিচালক নির্ঝর মিত্র। ডাইনি এক বেঁচে থাকার গল্প। নিজের সর্বস্ব দিয়ে আপনজনকে রক্ষা করার গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। এই সিরিজে তাঁর চরিত্রের নাম পাতা আর বোনের নাম লতা।

গল্পের কাহিনী টি ঠিক ঐ রকম , ছোট থেকে বোনকে একদমই পছন্দ করে না পাতা। বোনকে অপয়া-ছোটলোক ছাড়া আর কিছুই ভাবত না সে। মা মারা যাওয়ার পর বোনকে নরকযন্ত্রণার মধ্যে রেখেই সে-ও অন্যত্র চলে যায়। বোনের দিকে কখনও ঘুরে ও তাকায়নি পাতা। কিন্তু, মা সবসময় পাতাকে বলত বোনের খেয়াল রাখতে। কয়েক সেকেণ্ডের ঝলকের অন্তিম সময়ে কাহানি মে ট্যুইস্ট। দা হাতে তুলে নিয়ে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা একটি বাড়ির সামনে পাতার সংলাপ, এরপর যদি ওর দিকে কেউ তাকায় তাহলে তান্ডব হবে।

ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে এসে কার গলায় কোপ বসাল মিমি থুরি পাতা !! দুই বোন পাতা আর লতার বেঁচে থাকার সংগ্রামই ‘ডাইনি’। ভয় আর জমাট বাঁধা অন্ধবিশ্বাসের অন্ধকারের মাঝে অদম্য জেদকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকার যে আপ্রাণ চেষ্টা, সেই লড়াইয়ে সফল হবে পাতার ? তার জন্য তো ১৪ মার্চ পর্যন্ত একটু সবুর করতেই হবে।

এবার দেখার পালা শেষ পর্যন্ত কি হয় গল্পের টুইস্ট ।

Leave a comment